সংবাদ শিরোনাম
লোডিং...
Menu
আওয়ামী লীগে একক নিয়ন্ত্রণ, বিএনপিতে বিরোধ

আওয়ামী লীগে একক নিয়ন্ত্রণ, বিএনপিতে বিরোধ

আওয়ামী লীগে একক নিয়ন্ত্রণ, বিএনপিতে বিরোধ

র আ ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী, ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সংসদ সদস্য

 

র আ ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী, ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সংসদ সদস্য

২০১৪ থেকে ২০২১ সাল পর্যন্ত দীর্ঘ সাত বছর এককাট্টাই ছিলেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক। কিন্তু ২০২২ সালে জেলা পরিষদ নির্বাচনকে কেন্দ্র করে দুজনের দূরত্ব তৈরি হয়। এরপর সময় যত গেছে, শীর্ষ দুই নেতার বিরোধ ততই বেড়েছে। এরই মধ্যে সাধারণ সম্পাদক আল মামুন সরকারের মৃত্যুতে পাল্টে যায় জেলার আওয়ামী লীগের রাজনীতির চিত্র। এখন সভাপতির হাতেই দলের নিয়ন্ত্রণ।


অন্যদিকে, ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বিএনপি এখন দুই পক্ষের কোন্দলে বিপর্যস্ত। সরকারবিরোধী আন্দোলনের চেয়ে সংগঠনের নেতা-কর্মীরা একে অপরের বিরুদ্ধে কর্মসূচি নিয়েই বেশি ব্যস্ত। আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণার পর থেকে দুই পক্ষ দলীয় কর্মসূচিও পালন করছে পৃথকভাবে। এ নিয়ে তৃণমূলের নেতা–কর্মীদের মধ্যে দেখা দিয়েছে হতাশা।




১১ মাসেও পূর্ণাঙ্গ কমিটি হয়নি আ.লীগের

জেলা আওয়ামী লীগ সূত্রে জানা গেছে, প্রায় আট বছর পর গত বছরের ১২ নভেম্বর জেলা আওয়ামী লীগের সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। কমিটিতে সভাপতি হিসেবে আবার ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৩ (সদর ও বিজয়নগর) আসনের সংসদ সদস্য র আ ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী ও সাধারণ সম্পাদক হিসেবে আল মামুন সরকারের নাম ঘোষণা করা হয়। এ ছাড়া জ্যেষ্ঠ সহসভাপতি হিসেবে হেলাল উদ্দিন, সহসভাপতি হিসেবে মো. হেলাল উদ্দিন ও যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হিসেবে মাহবুবুল বারী চৌধুরীর নাম ঘোষণা করা হয়। সম্মেলনে সভাপতি-সাধারণ সম্পাদককে আলোচনা করে এক মাসের মধ্যে পূর্ণাঙ্গ কমিটি গঠনের দায়িত্ব দেওয়া হয়। কিন্তু দুই শীর্ষ নেতার দ্বন্দ্বের কারণেই দীর্ঘ প্রায় ১১ মাসেও জেলা আওয়ামী লীগের পূর্ণাঙ্গ কমিটি হয়নি।


আল মামুন সরকার ২ অক্টোবর সকালে মারা যান। তিনি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ছিলেন। তাঁর মৃত্যুর পরদিন সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুবুল বারী চৌধুরীকে ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব দেওয়ার ঘোষণা দেন সভাপতি মোকতাদির চৌধুরী। মাহবুবুল বারী সংসদ সদস্য মোকতাদির চৌধুরীর অনুসারী হিসেবে পরিচিত।



হাফিজুর রহমান মোল্লা, ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটির সদস্য


হাফিজুর রহমান মোল্লা, ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটির সদস্য

নাম প্রকাশ না করার শর্তে জেলা আওয়ামী লীগের কয়েকজন নেতা বলেন, জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক পদে মাহবুবুল বারী চৌধুরীর নাম কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের কাছে সুপারিশ করতে পারেন মোকতাদির চৌধুরী। কিন্তু তাঁকে ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পালনের নির্দেশ দিতে পারেন না। এটির এখতিয়ার দলের কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতির।


এ বিষয়ে আওয়ামী লীগের চট্টগ্রাম বিভাগের দায়িত্বপ্রাপ্ত সাংগঠনিক সম্পাদক আবু সাঈদ আল মাহমুদ স্বপন প্রথম আলোকে বলেন, জেলা সভাপতি প্রাথমিকভাবে কাজ করার জন্য মাহবুবুল বারী চৌধুরীকে দায়িত্ব দিয়েছেন। তিনি আপাতত কাজ করুক। দলের ঊর্ধ্বতন পর্যায়ে আলোচনা করে পরবর্তী সিদ্ধান্ত দেওয়া হবে।


জেলা আওয়ামী লীগের চারজন নেতা বলেন, মূলত জেলা পরিষদের নির্বাচনকে কেন্দ্র করেই প্রয়াত আল মামুন সরকারের সঙ্গে মোকতাদির চৌধুরীর বিরোধ বাড়তে থাকে। এরপর সম্মেলন ও কমিটি গঠন থেকে শুরু করে নানা ক্ষেত্রে তাঁদের বিরোধ বেড়েছে। আল মামুন সরকার একপ্রকার কোণঠাসা হয়ে পড়েছিলেন। রাগ-অভিমানে দলীয় অনেক সভা-অনুষ্ঠানে যোগ দেননি। তবে জেলা আওয়ামী লীগের কর্মকাণ্ড পরিচালিত হয় দলের সভাপতি মোকতাদির চৌধুরীর নির্দেশনাতেই।



জেলা আওয়ামী লীগে আলোচনা রয়েছে, সম্মেলনের পর সভাপতি ও সদ্য প্রয়াত সাধারণ সম্পাদক অনুমোদনের জন্য কেন্দ্রের কাছে পৃথক পৃথক পূর্ণাঙ্গ কমিটি জমা দিয়েছিলেন। যে কারণেই আটকে যায় কমিটি। তবে পৃথক কমিটি জমা দেওয়ার তথ্য সম্পূর্ণ মিথ্যা বলে দাবি করেছেন মোকতাদির চৌধুরী। তিনি বলেন, ‘আমি কারও কাছে কোনো কমিটি জমা দিইনি। যদি কেউ এটা বলে থাকেন, মিথ্যাচার করেছেন। মৃত ব্যক্তি সম্পর্কে কোনো কথা বলতে চাচ্ছি না। আর সবাই জানেন মিথ্যাচার ও প্রতারণা করি না।’ তিনি দাবি করেন, প্রধানমন্ত্রী আল মামুন সরকারকে নির্দেশ দিয়েছিলেন মোকতাদির চৌধুরী সঙ্গে বসে কমিটি করতে। অনেক কিছু নিয়ে বসা হলেও কমিটি নিয়ে বসা হয়নি। নানান কারণে মতপার্থক্য থাকতে পারে। কিন্তু এর অর্থ এই না বিরোধ ছিল।


জেলা আওয়ামী লীগের চার সদস্যের কমিটির পাশাপাশি সদর, বিজয়নগর ও বাঞ্ছারামপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের কমিটি রয়েছে। অন্য উপজেলাগুলোতে পূর্ণাঙ্গ কমিটি নেই। ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলায় নয়টি উপজেলা নিয়ে ছয়টি সংসদীয় আসন। এর মধ্যে পাঁচটিতে আওয়ামী লীগের সংসদ সদস্য রয়েছেন। প্রতিটি আসনেই দলের একাধিক মনোনয়নপ্রত্যাশী থাকায় তৃণমূলেও কোন্দল বাড়ছে বলে জানিয়েছেন নেতা-কর্মীরা।


দলীয় সূত্রে জানা গেছে, আওয়ামী লীগের অঙ্গসংগঠনগুলোরও হালনাগাদ কমিটি নেই। জেলা যুবলীগের সর্বশেষ সম্মেলন হয়েছিল ১৯ বছর আগে। জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের ৯ বছর আগে, জেলা যুব মহিলা লীগের ৯ বছর আগে, জেলা মহিলা লীগের ৭ বছর আগে ও জেলা কৃষক লীগের ৬ বছর আগে সম্মেলন হয়েছিল। ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠন জেলা ছাত্রলীগের সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছিল প্রায় ছয় বছর আগে। উপজেলা পর্যায়েও সংগঠনগুলোর অবস্থা একই রকম।


তবে মোকতাদির চৌধুরী বলেন, দলের সাংগঠনিক অবস্থা খুবই ভালো। নির্বাচনের প্রস্তুতিও ভালো। অঙ্গসংগঠনগুলোর সারা দেশে যা অবস্থা ব্রাহ্মণবাড়িয়াতেও তাই।


সিরাজুল ইসলাম, ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা বিএনপির সদস্যসচিব



সিরাজুল ইসলাম, ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা বিএনপির সদস্যসচিব

বিএনপিতে দ্বন্দ্ব-সংঘাত

জেলা বিএনপির সাংগঠনিক বিপর্যয় শুরু মূলত ২০১৯ সালের জুলাইয়ে। সর্বশেষ জেলা বিএনপির পাঁচ সদস্যের আহ্বায়ক কমিটি নিয়ে দ্বন্দ্ব ও সংঘাত দেখা দেয়। পাঁচ সদস্যের কমিটি দুই ভাগে বিভক্ত হয়ে পড়ে। বর্তমানে দলের প্রায় সব কর্মসূচি হচ্ছে পৃথকভাবে।


দলীয় সূত্রে জানা গেছে, গত ১০ আগস্ট ঘোষিত কমিটিতে জেলা জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের সভাপতি আবদুল মান্নানকে আহ্বায়ক এবং জেলা বিএনপির সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক সিরাজুল ইসলামকে সদস্যসচিব করা হয়। জেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি ও আগের কমিটির জ্যেষ্ঠ সদস্য হাফিজুর রহমান মোল্লা, জেলা বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক ও আগের কমিটির সদস্য জহিরুল হক এবং সদর উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক নূরে আলম সিদ্দিকীকে সদস্য করা হয়।


বর্তমানে এই কমিটির আবদুল মান্নান ও সিরাজুল ইসলামের নেতৃত্বে একটি পক্ষ এবং হাফিজুর রহমান ও জহিরুল ইসলামের নেতৃত্বে আরেক পক্ষ পৃথকভাবে দলীয় কর্মসূচি পালন করছেন। কমিটি বাতিলের দাবিতে বিক্ষোভও হচ্ছে। গত ১২ আগস্ট শহরের পাওয়ার হাউস রোড এলাকায় দুই পক্ষের সংঘর্ষের ঘটনাও ঘটে।


কিন্তু বিএনপির নেতা হাফিজুর রহমান মোল্লা বলেন, বিগত দিনে জেলার ছয়টি সংসদীয় আসনে যাঁরা নির্বাচনে করেছেন, তাঁরা এই জেলার অভিভাবক। তাঁদের সঙ্গে কোনো আলোচনা ছাড়াই এই কমিটি ঘোষণা করা হয়েছে।


এদিকে বিএনপির একটি পক্ষের নেতাদের অভিযোগ, জেলা বিএনপির কমিটি নিয়ে দ্বন্দ্ব-সংঘাতের পেছনে রয়েছেন সদর উপজেলার বরিশল গ্রামের কবির আহমেদ ভূঁইয়া। তিনি লন্ডনে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের ব্যক্তিগত সহকারী আবদুর রহমানের বড় ভাই। কোনো পদে না থেকেও ছোট ভাইয়ের প্রভাবকে কাজে লাগিয়ে জেলার বিএনপি ও অঙ্গসংগঠনের বিভিন্ন ইউনিটের কমিটি গঠনে হস্তক্ষেপ করেন। এ নিয়ে তাঁর বিরুদ্ধে নানা সময় বিক্ষোভ, ঝাড়ুমিছিলের ঘটনাও ঘটেছে। বিভিন্ন কমিটি থেকে বিএনপি ও যুবদলের অর্ধশতাধিক নেতা-কর্মী পদত্যাগও করেছেন।


বিএনপি নির্বাচনে গেলে কবির ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৪ আসন থেকে বিএনপির প্রার্থী হবেন বলে গুঞ্জন রয়েছে। কবিরের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে ২০১৯ সালের ১৭ জুলাই বিএনপির মহাসচিব, ২০২২ সালের ২ এপ্রিল ও ১৫ নভেম্বর দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বরাবর আখাউড়ার বিএনপির তিন নেতা অভিযোগ করেন।


তবে একাধিকবার চেষ্টা করেও মুঠোফোন বন্ধ পাওয়ায় কবির আহমেদ ভূঁইয়ার সঙ্গে যোগাযোগ করা সম্ভব হয়নি। হোয়াটসঅ্যাপে খুদে বার্তা পাঠালে তিনি দেশের বাইরে থাকার কথা উল্লেখ করে দেশে এসে কথা বলবেন বলে জবাব দেন।


নতুন আহবায়ক কমিটির সদস্য সচিব সিরাজুল ইসলাম সোনার বাংলা ২৪ কে বলেন, একটা বড় দলে মান-অভিমান থাকতেই পারে। এটাই বাস্তবতা। পূর্ণাঙ্গ কমিটি হলে সব ঠিক হয়ে যাবে। আর এই কমিটি না মানার অর্থ বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে না মানা।


কেন্দ্রীয় বিএনপির অর্থনীতিবিষয়ক সম্পাদক খালেদ হোসেন মাহবুব সোনার বাংলা ২৪ কে বলেন, মাঠের বাস্তবতা হয়তো ভিন্ন থাকে। তবে কেন্দ্রের সিদ্ধান্তের বাইরে যাওয়ার কোনো সুযোগ নেই।



আগামী দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে এ্যাডঃ মোঃ নাহিদ মোর্শেদ (বাবু) কে এমপি হিসেবে দেখতে চাই জনগণ

আগামী দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে এ্যাডঃ মোঃ নাহিদ মোর্শেদ (বাবু) কে এমপি হিসেবে দেখতে চাই জনগণ


আওয়ামী লীগ সভানেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সম্প্রতি কেন্দ্রীয় নেতাদের বৈঠকে বলেছেন- দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আমরা সব দলের অংশগ্রহণ চাই। প্রতিদ্বন্দিতাপূর্ণ ভোটে যাকেই নৌকা দেওয়া হবে তাকে নিজগুণে জিতে আসতে হবে। কোনো ঝুঁকি নিতে চাই না। 
এ্যাডঃ মোঃ নাহিদ মোর্শেদ বাবু 



তিনি বলেন, প্রতিটি নির্বাচনী আসন ধরে জরিপ চলছে। জরিপের আলোকে প্রার্থী বাছাই করা হবে। যাকে দিয়ে

 বিজয়ী হওয়া সম্ভব তাকেই মনোনয়ন দেওয়া হবে।

 প্রধানমন্ত্রীর এমন কথায়- আশাবাদী হয়ে উঠছে ৪৯- নওগাঁ

 ৪-মান্দা আসনের মান্দার সাধারণ জণগন। তারা মনে করেন- নিজগুণে যদি জিততে হয় তবে আওয়ামী লীগের প্রার্থী হিসেবে 
এ্যাডঃ মোঃ নাহিদ মোর্শেদ (বাবু) এই আসনে নৌকার বিজয় নিশ্চিত করতে পারবেন। কারণ নাহিদ মোর্শেদ স্থানীয় তরুণ প্রজন্মের কাছে আওয়ামী লীগের আস্থার প্রতীক হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করতে সক্ষম হয়েছেন। সংগ্রামী সাধারণ সম্পাদক রাজনীতিতে নিজেকে টেনে নিয়ে এসেছেন জনপ্রিয়তার শীর্ষে। মান্দার সাবির্ক উন্নয়নও হচ্ছে তার হাতধরেই। তাই দলীয় কর্মী-সমর্থকসহ এলাকাবাসীর অধিক আগ্রহের কারণ- আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের এমপি প্রার্থী হিসেবে এ্যাডঃ মোঃ নাহিদ মোর্শেদ (বাবু) নৌকা প্রতিক দিলে বিজয় সুনিশ্চিত।

আওয়ামী লীগের প্রার্থী হিসেবে স্থানীয় জনপ্রতিনিধিসহ আওয়ামী লীগ-যুবলীগ, ছাত্রলীগ ও তাদের সহযোগী সংগঠনের নতুন প্রজন্মের নেতা-কর্মীরা জানিয়েছেন, এলাকাবাসীর অত্যন্ত আস্থাভাজন ও তাদের সুখ-দুঃখের অংশীদার হিসেবে নাহিদ মোর্শেদ আগামী সংসদ নির্বাচনে এমপি প্রার্থী হিসেবে দেখতে চায়। যেভাবে সুসংগঠিত করে সাজিয়েছেন এবং নেতা-কর্মীদের আস্থা অর্জন করেছেন সেখানে এ্যাডঃ মোঃ নাহিদ মোর্শেদ বাবুর বিকল্প কোন প্রার্থী নাই।


এ ব্যাপারে মান্দা উপজেলার ১২নং কাঁশো পাড়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী মোঃ আব্দুল খালেক বলেন, নাহিদ একজন পরিপুর্ণ রাজনীতিবিদ। তরুণ এই রাজনৈতিক নেতা দিনের ২৪ ঘন্টার মধ্যে ১৮ ঘণ্টাই রাজনীতির পেছনে ব্যয় করেন। স্থানীয় জনগণ তাকে সবসময়েই কাছে পায়। তাই স্থানীয় রাজনৈতিক নেতা-কর্মীগণ এমন একজন কর্মীবান্ধব নেতাকেই এমপি হিসেবে পেতে চায়। তিনি আরো বলেন একজন যোগ্যনেতা হিসেবে জনগণের সাথে রয়েছে তার যথেষ্ঠ সম্পৃক্ততা। তিনি একজন ন্যায় বিচারক। মাদকের বিরুদ্ধে তিনি সবসময়ই সোচ্ছার ভুমিকা রেখে আসছেন। যে কারণে সারা মান্দা জুড়ে নাহিদ মোর্শেদের রয়েছে ব্যাপক জনপ্রিয়তা। এলাকাবাসী তাদের যেকোন ধরনের চাহিদার সময় নাহিদ মোর্শেদ কেই কাছে পায়। 
১৩নংকঁশব ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মোঃ ফজলুর রহমান বলেন, নাহিদ হচ্ছেন মাটি ও মানুষের নেতা। একদম তৃণমূল থেকে কিভাবে দলকে সু-সংগঠিত রাখতে হয়। কিভাবে তৃণমূলের একজন নেতা-কর্মীর মন জয় করা যায় এসব গুণাবলী তার মধ্যে বিদ্যমান। এলাকাবাসী তাদের নেতা হিসেবে ঘুরেফিরে তাকেই সবসময় কাছে পায়। তাই তার প্রতি এলাকার সাধারণ জনগনের বড় রকমের একটা আস্থা তৈরী হয়েছে। এ আস্থা থেকেই এলাকাবাসী তাকে এমপি হিসেবে পেতে চায়।
সিকিমে আতঙ্কে দিন কাটছে হোটেলবন্দী পর্যটকদের

সিকিমে আতঙ্কে দিন কাটছে হোটেলবন্দী পর্যটকদের


বেড়ানোর রোমাঞ্চ বদলে গেছে উদ্বেগ, উৎকণ্ঠা আর আতঙ্কে! বিভিন্ন হোটেলে একপ্রকার বন্দী হয়ে আছেন বন্যায় বিপর্যস্ত সিকিমের পর্যটকরা। বেড়ানোর পরিকল্পনা বাদ দিয়ে কীভাবে বাড়ি ফিরবেন, সেই দুশ্চিন্তাতেই আটকে পড়া অনেক পর্যটকের দিন কাটছে। বিকল্প রাস্তায় গাড়ি চলাচল শুরু হলেও নতুন করে বিপর্যয়ের আশঙ্কায় দুশ্চিন্তা যাচ্ছে না সিকিমে বেড়াতে যাওয়া ওই পর্যটকদের

এদিকে প্রাকৃতিক বিপর্যয়ে ভয়াল আকার নিয়েছে সিকিমের পরিস্থিতি। তিস্তার পানি বেড়ে যাওয়ায় পাহাড়ি পথের একাধিক জায়গায় ভাঙন দেখা দিয়েছে। পশ্চিমবঙ্গ ও সিকিমের সীমানায় ১০ নম্বর জাতীয় সড়কও ভেঙে গেছে। তবে, সব চেয়ে বেশি বিপর্যস্ত উত্তর সিকিম। আপাতত কোনও পর্যটকেকেই সে দিকে যেতে দেওয়া হচ্ছে না বলে সিকিম প্রশাসন জানিয়েছে। 

রাজ্য প্রশাসন সূত্রে জানা গেছে, পশ্চিমবঙ্গ থেকে সিকিমে গিয়ে প্রায় তিন হাজারেরও বেশি পর্যটক সেখানে আটকে পড়েছেন। কলকাতার একাধিক পরিবার পূজার আগে সিকিমে ঘুরতে গিয়েছিল। 



গত ২ অক্টোবর সিকিমে ঘুরতে গিয়েছিলেন কসবার বাসিন্দা, পেশায় চিকিৎসক ভবানীপ্রসাদ সেনগুপ্ত। ছেলে, মেয়ে ও স্ত্রীকে নিয়ে গ্যাংটক ঘুরে পেলিং যাওয়ার পরিকল্পনা থাকলেও আপাতত সব বাতিল। বুধবার থেকে গ্যাংটকের হোটেলেই রয়েছেন তারা। 

তিনি বললেন, নানা রকম খবর শুনছি। আর আতঙ্কে ভুগছি। পরিবারের বাকিরাও আতঙ্কিত। আত্মীয়স্বজনও উদ্বিগ্ন হয়ে বার বার ফোন করছেন। আমরা আপাতত সমস্ত পরিকল্পনা বাতিল করে কলকাতায় ফেরার বন্দোবস্ত করছি। 



একইভাবে সিকিম ভ্রমণের পরিকল্পনা বাতিল করে হোটেলেই আতঙ্কে দিন কাটছে হাওড়ার কৌশিক হাজরার। বন্ধুবান্ধব মিলে মোট আট জনের একটি দল গত রবিবার বাড়ি থেকে বেরিয়েছিলেন। পূর্ব সিকিমের ভুলুক, সিল্ক রুটের দিকে যাওয়ার পরিকল্পনা ছিল তাদের। আপাতত সে সব বাতিল। 

আরও পড়ুন

গুপ্তধন ভেবে বাড়িতে নিয়ে গেলেন মর্টার শেল, বিস্ফোরণে প্রাণহানি
ছবির মতো সাজানো সিকিমের একটি গ্রাম ভাসিয়ে নিয়েছে তিস্তা
হোটেল থেকে ফোনে বললেন, গাড়ি নিয়ে বেরোলেও পথে সেনাকর্মীরা আটকে দেন। চার দিকে শুধু পুলিশ আর ধস। সেখান থেকে কোনও মতে ফিরে এসে হোটেলে উঠেছি। যত ক্ষণ না বাড়ি ফিরছি, আতঙ্ক কাটছে না।

সূত্র: সোনার বাংলা 
নওগাঁ মান্দা উপজেলার কাঠের ডাঙ্গা ও আন্দারিয়া পাড়া

নওগাঁ মান্দা উপজেলার কাঠের ডাঙ্গা ও আন্দারিয়া পাড়া

নওগাঁ জেলা,মান্দা উপজেলা ।
ছবিঃ সোনার বাংলা 



  মান্দা উপজেলার অন্তর্গত ১২নং কাঁশো পাড়া ইউনিয়ন, ৯ওয়ার্ড কাঠের ডাঙ্গা গ্রামের সাধারণ বাসিন্দাদের কঠিন অবস্থা এই যে, কাঠের ডাঙ্গা ও আন্দারিয়া পাড়া রাস্তার মাঝখানে কালভাট আছে সে খানে    দীর্ঘদিন ধরে মাছ মারার  প্রথার বিস্তার রয়েছে। যা ক্রমাগতভাবে বেড়েই চলছে। এই পরিস্থিতিতে বৃস্টি হলে স্কুল ও কলেজের শিক্ষাথীদের অনেক সম্যাসা হচ্ছে।  এটি একটি সামাজিক অবক্ষয় এবং এর কারণে আমাদের রাস্তা ঘাঠ  নষ্ট হচ্ছে।

আপনাদের সমীপে আমাদের আকুল আবেদন আপনারা নওগাঁ জেলা মান্দা উপজেলা, ১২নং কাঁশো পাড়া  ইউনিয়ন  কাঠের ডাঙ্গা গ্রামে 
যে গুলো সয়তান এই গুলো ক্ষতি করতেছে,তাঁদের 
 বিরুদ্ধে অভিযান পরিচালনা করে  রাস্তা ক্ষতি  বন্ধে যথাযথ প্রদক্ষেপ গ্রহণ করে আমাদের বাধিত করবেন।

স্হানীয় বাসিন্দা মোঃ আনিসুর রহমান বলেন আমাদের অনেক সম্যাসা হচ্ছে 
মাছ মারার কারনে রাস্তা নস্ট হচ্ছে 
স্কুল কলেজের শিক্ষাথীদের সম্যাসা হচ্ছে 
অতএব জরুরি প্রসাশনের ব্যাবস্তা নেওয়া হক 


এই কথা বলেন সোনার বাংলার কাছে 
এই ছিলো আমাদের কাছে সর্বশেষ খবর 









বার্নিকাটের গাড়িবহরে হামলা : বদিউল আলমের শ্যালক ইশতিয়াকের জামিন

বার্নিকাটের গাড়িবহরে হামলা : বদিউল আলমের শ্যালক ইশতিয়াকের জামিন

রাজধানীর মোহাম্মদপুরে সাবেক মার্কিন রাষ্ট্রদূত মার্শা বার্নিকাটের গাড়িবহরে হামলার ঘটনায় সুশাসনের জন্য নাগরিকের (সুজন) সম্পাদক বদিউল আলম মজুমদারের শ্যালক মোহাম্মদ ইশতিয়াক মাহমুদের জামিন মঞ্জুর করেছেন আদালত।
আব্দুর রশিদ 

বৃহস্পতিবার (৫ অক্টোবর) তাকে আদালতে হাজির করে কারাগারে আটক রাখার আবেদন করেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা। অপরদিকে আসামি পক্ষে জামিনের আবেদন করা হয়। রাষ্ট্র পক্ষ থেকে জামিনের বিরোধিতা করা হয়। উভয় পক্ষের শুনানি শেষে ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ নুরুল হুদা চৌধুরীর আদালত তার জামিন মঞ্জুর করেন। আদালতের মোহাম্মদপুর থানার সাধারণ নিবন্ধন কর্মকর্তা উপ-পরিদর্শক এশারত আলী বিষয়টি ঢাকা পোস্টকে নিশ্চিত করেছেন। এর আগে গত ১৯ সেপ্টেম্বর মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা ৯ জনকে আসামি করে আদালতে সম্পূরক চার্জশিট দাখিল করেন। এরপর বুধবার (৪ অক্টোবর) এ মামলায় ৯ জনকে আসামি করে ডিবি পুলিশের দেওয়া সম্পূরক চার্জশিট আমলে নেন আদালত। একইসঙ্গে চার্জশিটভুক্ত আসামি ইশতিয়াক মাহমুদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হয়। এদিন সন্ধ্যায় মোহাম্মদপুরের খিলজি রোড থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।
খাস জমি খুঁজে বের করে খেলার মাঠ বানাবে ডিএনসিসি

খাস জমি খুঁজে বের করে খেলার মাঠ বানাবে ডিএনসিসি

সোনার বাংলা ৪ অক্টোবর ২০২৩, ১৮:০২
খাস জমি খুঁজে বের করে খেলার মাঠ বানাবে ডিএনসিসি ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের (ডিএনসিসি) মেয়র আতিকুল ইসলাম বলেছেন, বিভিন্ন এলাকায় খাস জমি রয়েছে। অনেক খাস জমি বেদখল হয়ে গেছে। এগুলো খুঁজে বের করে খেলার মাঠ বানানোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে। বুধবার (৪ অক্টোবর) মিরপুর শেওড়াপাড়া এলাকায় চলমান উন্নয়ন কার্যক্রম পরিদর্শন শেষে আলোচনা সভায় এলাকাবাসীর দাবির প্রেক্ষিতে তিনি এ কথা বলেন। এসময় স্থানীয় এলাকাবাসী মেয়রের কাছে তাদের বিভিন্ন দাবিগুলো তুলে ধরেন। শিক্ষার্থীরা মাঠের দাবি জানালে মেয়র বলেন, এই এলাকায় সিটি কর্পোরেশনের নিজস্ব জমি নেই খেলার মাঠ নির্মাণের জন্য। আমরা বিভিন্ন সংস্থার কাছে জমি চেয়েছি। তারা যদি হস্তান্তর করে তাহলে আমরা খেলার মাঠ নির্মাণ করে দেব। আতিকুল ইসলাম বলেন, বাসা-বাড়ির পয়ঃবর্জ্যের সংযোগ ড্রেনে বা খালে দেওয়া যাবে না। নিজেদের বাসা বাড়িতে নিজস্ব ব্যবস্থায় পয়ঃবর্জ্য ব্যবস্থাপনা করতে হবে। খালগুলোকে বাঁচাতে হবে। জলাশয়গুলোকে বাঁচাতে হবে। আমরা লাউতলা খাল উদ্ধার করে সেখানে পানির প্রবাহ নিশ্চিত করেছি। খালের পাড়ে গাছ লাগিয়ে দিয়েছি। এখন দেখলাম সেই খালে আবার মানুষ ময়লা আবর্জনা ফেলে খাল ভরাট করছে। সবাইকে অনুরোধ করছি দয়া করে কেউ খালে ময়লা ফেলবেন না। ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে জনগণকে সচেতন হওয়ার আহ্বান জানিয়ে মেয়র বলেন, ড্রেন বা নর্দমার পানিতে কিন্তু এডিস মশার জন্ম হয় না। জমে থাকা স্বচ্ছ পানিতেই এডিসের লার্ভা জন্মায়। নিজেদের বাসাবাড়িতে ফুলের টব, অব্যবহৃত টায়ার, ডাবের খোসা, চিপসের খোলা প্যাকেট, বিভিন্ন ধরনের খোলা পাত্র, ছাদ কিংবা অন্য কোথাও যেন পানি জমে না থাকে সেদিকে সতর্ক দৃষ্টি রাখতে হবে। জমে থাকা স্বচ্ছ পানি ফেলে দিন। জনগণের আন্তরিক সহযোগিতায় গত ঈদে মাত্র ১২ ঘণ্টায় কোরবানির বর্জ্য অপসারণ করতে সক্ষম হয়েছি। জনগণ সম্পৃক্ত হয়েছিল বলেই আমরা সফলভাবে করোনা মোকাবিলা করতে সক্ষম হয়েছিলাম। অতএব জনগণ সহযোগিতা করলেই এডিস মশা নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব। ১৪ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর হুমায়ুন রশিদ জনির সভাপতিত্বে মতবিনিময় সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন ডিএনসিসির অঞ্চল ৪ এর আঞ্চলিক নির্বাহী কর্মকর্তা মো. আবেদ আলী, ৪ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর মো. জামাল মোস্তফাসহ স্থানীয় বাসিন্দারা।
নওগাঁয় মান্দার ১২নং কাঁশো পাড়া ইউনিয়ন কাঠের ডাঙ্গা গ্রামে লোকালয়ে ঢুকছে পানি, বন্দি কয়েক শ  পরিবার

নওগাঁয় মান্দার ১২নং কাঁশো পাড়া ইউনিয়ন কাঠের ডাঙ্গা গ্রামে লোকালয়ে ঢুকছে পানি, বন্দি কয়েক শ পরিবার





নওগাঁ মান্দার  ১২ নং কাঁশো পাড়া ইউনিয়ন কাঠের ডাঙ্গা  গ্রামে লোকালয়ে-ঢুকছে-পানি-বন্দি-কয়েক শ-পরিবার নওগাঁ মান্দা উপজেলা ১২ নং কাঁশো পাড়া ইউনিয়নে কাঠের ডাঙ্গা গ্রাম বন্যার চিত্র। ছবি: সোনার বাংলা 
মোঃ আব্দুর রশিদ 


মান্দা উপজেলার কাঁশো পাড়া ইউনিয়ন কাঠের ডাঙ্গা  গ্রামের  শরিফা বেগম বলেন, ‘রাস্তা  ডুবে গেছে। মানুষের চলাচল সম্যাসা হচ্ছে । বাচ্চাদের নিয়ে বিপদে আছি। স্কুল কলেজে জাইতে পারতেছেনা । কী যে বলব, ভাষা খুঁজে পাচ্ছি না।’
গত কয়েক দিনের বৃষ্টিতে নওগাঁর ছোট যমুনা ও আত্রাই নদীতে পানি বৃদ্ধি পেয়ে বিপৎসীমা অতিক্রম করেছে। নদীতে পানির চাপ বাড়ায় জেলার রানীনগর, আত্রাই, মান্দা ও মহাদেবপুর উপজেলার সাতটি পয়েন্ট ভেঙে অন্তত ১০টি গ্রাম প্লাবিত হয়েছে। এতে প্রায় দুই হাজার পরিবার পানিবন্দি হয়ে পড়েছে। ভোগান্তিতে পড়েছে পানিবন্দি মানুষ।

সোনার বাংলা "


নিজ কুলিহার থেকে আন্দারিয়া পাড়া রাস্তার বহাল অবস্থা

নিজ কুলিহার থেকে আন্দারিয়া পাড়া রাস্তার বহাল অবস্থা

নওগাঁ জেলা মান্দা উপজেলা,১২নং কাঁশো পাড়া ইউনিয়নে সড়কে ভোগান্তি বাড়িয়েছে বৃষ্টি। বৃষ্টির কারণে এসব স্থানে কাদা জমায় হেঁটে চলাও কষ্টকর। দীর্ঘদিন ধরে এসব রাস্তা সংস্কার না হওয়ায় মানুষের অভিযোগের শেষ নেই। তবে কর্তৃপক্ষ বলছে, চলমান উন্নয়নকাজ শেষ হলে মানুষ এর সুফল পাবে।




 সামান্য বৃষ্টি হলেই খানাখন্দে পানি জমে বেড়ে যায় ভোগান্তি। খানাখন্দের কারণে ইজিবাইক এবং ব্যাটারিচালিত রিকশায়ও চলা কষ্টসাধ্য। এসব কারণে সবচেয়ে বেশি ভোগান্তিতে পড়েছে স্কুলগামী শিক্ষার্থীরা। গ্রামবাসীর বেশি ভোগান্তি হচ্ছে 

স্থানীয় বাসিন্দা মোঃ সুমন আহমেদ বলেন, রাস্তাটি সাধারণ মানুষ ও যানবাহন চলাচলের জন্য অন্যতম পথ। কয়েক বছর ধরে রাস্তাটিতে খানাখন্দ সৃষ্টি হওয়ায় খুব দুর্ভোগ হচ্ছে। আমরা চাই অচিরেই রাস্তাটি মেরামত করা হোক।’

ABOUT US
সোনার বাংলা is one of the fastest growing news portal in Bangladesh. সোনার বাংলা keeps its followers updated about major topics like business, entertainment, sports, lifestyle and crime news.
FOLLOW US
  
About Us Contact Us Privacy Policy DMCA
© https://sonarbangla2024bd.blogspot.com