এ্যাডঃ মোঃ নাহিদ মোর্শেদ বাবু |
তিনি বলেন, প্রতিটি নির্বাচনী আসন ধরে জরিপ চলছে। জরিপের আলোকে প্রার্থী বাছাই করা হবে। যাকে দিয়ে
বিজয়ী হওয়া সম্ভব তাকেই মনোনয়ন দেওয়া হবে।
প্রধানমন্ত্রীর এমন কথায়- আশাবাদী হয়ে উঠছে ৪৯- নওগাঁ
৪-মান্দা আসনের মান্দার সাধারণ জণগন। তারা মনে করেন- নিজগুণে যদি জিততে হয় তবে আওয়ামী লীগের প্রার্থী হিসেবে
এ্যাডঃ মোঃ নাহিদ মোর্শেদ (বাবু) এই আসনে নৌকার বিজয় নিশ্চিত করতে পারবেন। কারণ নাহিদ মোর্শেদ স্থানীয় তরুণ প্রজন্মের কাছে আওয়ামী লীগের আস্থার প্রতীক হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করতে সক্ষম হয়েছেন। সংগ্রামী সাধারণ সম্পাদক রাজনীতিতে নিজেকে টেনে নিয়ে এসেছেন জনপ্রিয়তার শীর্ষে। মান্দার সাবির্ক উন্নয়নও হচ্ছে তার হাতধরেই। তাই দলীয় কর্মী-সমর্থকসহ এলাকাবাসীর অধিক আগ্রহের কারণ- আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের এমপি প্রার্থী হিসেবে এ্যাডঃ মোঃ নাহিদ মোর্শেদ (বাবু) নৌকা প্রতিক দিলে বিজয় সুনিশ্চিত।
আওয়ামী লীগের প্রার্থী হিসেবে স্থানীয় জনপ্রতিনিধিসহ আওয়ামী লীগ-যুবলীগ, ছাত্রলীগ ও তাদের সহযোগী সংগঠনের নতুন প্রজন্মের নেতা-কর্মীরা জানিয়েছেন, এলাকাবাসীর অত্যন্ত আস্থাভাজন ও তাদের সুখ-দুঃখের অংশীদার হিসেবে নাহিদ মোর্শেদ আগামী সংসদ নির্বাচনে এমপি প্রার্থী হিসেবে দেখতে চায়। যেভাবে সুসংগঠিত করে সাজিয়েছেন এবং নেতা-কর্মীদের আস্থা অর্জন করেছেন সেখানে এ্যাডঃ মোঃ নাহিদ মোর্শেদ বাবুর বিকল্প কোন প্রার্থী নাই।
এ ব্যাপারে মান্দা উপজেলার ১২নং কাঁশো পাড়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী মোঃ আব্দুল খালেক বলেন, নাহিদ একজন পরিপুর্ণ রাজনীতিবিদ। তরুণ এই রাজনৈতিক নেতা দিনের ২৪ ঘন্টার মধ্যে ১৮ ঘণ্টাই রাজনীতির পেছনে ব্যয় করেন। স্থানীয় জনগণ তাকে সবসময়েই কাছে পায়। তাই স্থানীয় রাজনৈতিক নেতা-কর্মীগণ এমন একজন কর্মীবান্ধব নেতাকেই এমপি হিসেবে পেতে চায়। তিনি আরো বলেন একজন যোগ্যনেতা হিসেবে জনগণের সাথে রয়েছে তার যথেষ্ঠ সম্পৃক্ততা। তিনি একজন ন্যায় বিচারক। মাদকের বিরুদ্ধে তিনি সবসময়ই সোচ্ছার ভুমিকা রেখে আসছেন। যে কারণে সারা মান্দা জুড়ে নাহিদ মোর্শেদের রয়েছে ব্যাপক জনপ্রিয়তা। এলাকাবাসী তাদের যেকোন ধরনের চাহিদার সময় নাহিদ মোর্শেদ কেই কাছে পায়।
১৩নংকঁশব ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মোঃ ফজলুর রহমান বলেন, নাহিদ হচ্ছেন মাটি ও মানুষের নেতা। একদম তৃণমূল থেকে কিভাবে দলকে সু-সংগঠিত রাখতে হয়। কিভাবে তৃণমূলের একজন নেতা-কর্মীর মন জয় করা যায় এসব গুণাবলী তার মধ্যে বিদ্যমান। এলাকাবাসী তাদের নেতা হিসেবে ঘুরেফিরে তাকেই সবসময় কাছে পায়। তাই তার প্রতি এলাকার সাধারণ জনগনের বড় রকমের একটা আস্থা তৈরী হয়েছে। এ আস্থা থেকেই এলাকাবাসী তাকে এমপি হিসেবে পেতে চায়।